Wednesday, April 24, 2013

সাভারে ৯ তলা ভবন ধস, লাশ বাড়ছেই

ঢাকার অদূরে সাভার বাসস্ট্যান্ডের পাশে রানা প্লাজা নামের একটি ৯ তলা ভবন আজ বুধবার সকালে ধসে পড়ে। এ ঘটনায় সন্ধ্যা ৭টা পর্যন্ত অন্তত ৮০ জনের মৃত্যুর বিষয়ে নিশ্চিত হওয়া গেছে ।আহতের সংখ্যা ৮০০'র ও বেশি,যা ক্রমেই বাড়ছে।আহতদের স্থানীয় বিভিন্ন হাসপাতালে (এনাম মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল)নেয়া হয়েছে ।

                        

ধ্বংসস্তূপের ভেতরে আরো অনেকে আটকা পড়েছেন বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।হাসপাতালে ভর্তি আহতদের জন্য জরুরি ভিত্তিতে রক্তের প্রয়োজন বলে জানিয়েছেন সাভারের এনাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের চিকিৎসকরা। সেখানে প্রায় ১০০ চিকিৎসক সকাল থেকে আহতদের বিরামহীন চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছেন।রাতেও উদ্ধার কাজ চলছে।অন্ধকারে উদ্ধার কাজ করার জন্য জরুরী ভাবে টর্চলাইট দরকার। টাকা দিয়ে বা টর্চ দিয়ে যে যেভাবে পারেন সাহায্য করুন।


                       


                       
                                  আরো ছবি দেখতে ক্লিক করুন-> সাভার ধস

জরুরী ভাবে রক্ত দরকারঃ
● এনাম হাসপাতালে সব A-, B-, AB- , O- এবং 'AB' + গ্রুপ এর রক্ত দরকার।

● পঙ্গু হাসপাতালে এখনও সব ধরনের রক্তই প্রয়োজন!

এনাম মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, জাতীয় পঙ্গু হাসপাতাল, শাহবাগ চত্বর, টিএসসি, জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে রক্ত সংগ্রহ কার্যক্রম। রক্তদানের জন্য চলে যান যে কোন এক স্থানে।

রক্তদানের জন্য যোগাযোগঃ

এনাম মেডিকেল কলেজ হসপিটাল, সাভার, ঢাকা
02 7743779-82,
01716358146 ,

01681212777 (রন্তু)
তাসলিমা :০১৭১১৫৪৪৫৪৪
তুহিনঃ 01923337010 (Jahangirnagar University)
রন্তু 01681212777
01711025876 (টিএসসি)
8629042, 01711025876, 01720080012, 01917264615, 01912082919 (BUET)
01712180246 (Jahangirnagar University)
01923337010 (Jahangirnagar University)
01681212777 (এনাম ম্যাডিক্যাল)
ডাঃ সনেট: 01711733175 (শাহবাগ)
ডাঃ টিপু: 01714107670 (শাহবাগ)
ডাঃ উজ্জ্বল-০১৭১৭৬৪ ৩২০৫
সাগর- ০১৯২৫১৫০২০৪

এছাড়া রক্তদান কর্মসূচিতে এগিয়ে এসেছে কয়েকটি সংগঠনঃ

বিএনপির রক্তদান কর্মসূচিঃ
বিএনপি-সমর্থক চিকিৎসকদের সংগঠন ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ড্যাব) তত্ত্বাবধানে আজ বিকেল পাঁচটা থেকে নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের নিচে এই কর্মসূচি শুরু হয়েছে।

গণজাগরণ মঞ্চঃ

শাহবাগ গণজাগরণ মঞ্চের মিডিয়া সেলে একটি ব্লাড ক্যাম্প খোলা হয়েছে। আগ্রহী যে কেউ গণজাগরণ মঞ্চে গিয়ে সাভারের দুর্ঘটনায় আহতদের জন্য রক্ত দিতে পারবেন।


জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়(বাধঁন)
 বাঁধন (স্বেচ্ছায় রক্তদাতাদের সংগঠন) ও বিশ্ববিদ্যালয় শাখা ছাত্রলীগের সহযোগিতায় রক্তদান কর্মসূচি পরিচালিত হচ্ছে।

কোয়ান্টামঃ
বিনা মূল্যে যেকোনো গ্রুপের রক্ত সংগ্রহের জন্য স্বেচ্ছা রক্তদান কার্যক্রম, কোয়ান্টাম ফাউন্ডেশন, ৩১/ভি, শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদীন সড়ক, শান্তিনগর, ঢাকা-১২১৭-এ যোগাযোগের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে



● আটকেপড়া মানুষদের জন্য বিভিন্ন স্বাস্থ্য সেবা প্রতিষ্ঠান সমূহকে অক্সিজেন(O2) সরবরাহ করার অনুরোধ জানানো হচ্ছে।

ছড়িয়ে দিন সব জায়গায়। প্রচুর রক্ত দরকার সেখানে। সাভারের প্রতিটা ক্লিনিকেই এখন আহতরা রয়েছে। এখন পর্যন্ত নিহতের সংখ্যা শতাধিক, আহতের সংখ্যা ৮০০/৯০০র উপরে। এগিয়ে আসুন সবাই।

যারা রক্ত দিতে পারবেন তারা উক্ত নাম্বারে ফোন করুন, রক্ত না দিতে পারলে পোস্টটি শেয়ার করুন নিজের Facebook ,Twitter স্ট্যাটাসে, বিভিন্ন বাংলা পেইজ ও গ্রুপে, যেন অন্য কেউ এটি দেখে রক্ত দিতে এগিয়ে আসে।
আমরা দেশকে ভালবাসি।ভালবাসি দেশের প্রতিটি মানুষকে।
Helping Source: Prothom Alo

Thursday, April 18, 2013

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় শনিবার খোলা থাকবে ২০ জুন পর্যন্ত


শিক্ষার্থীদের দাবির মুখে সেশনজট কমাতে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের (জবি) সাপ্তাহিক ছুটি দু’দিনের পরিবর্তে একদিন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে কর্তৃপক্ষ।আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডিনস কমিটির এক সভায়  আগামী ২০ জুন পর্যন্ত শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
                                        
       
‘জগন্নাথে সেশনজট বাড়ার আশঙ্কা: শুক্র ও শনিবার ক্যাম্পাস খোলা রাখার দাবি শিক্ষার্থীদের’ শিরোনামে ৩ এপ্রিল ‘প্রথম আলো’য় একটি প্রতিবেদন ছাপা হয়। এরপর ১৫ এপ্রিল থেকে শুক্র ও শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখাসহ গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিলের দাবিতে আন্দোলন শুরু করেন সাধারণ শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, বিশ্ববিদ্যালয়ের বেশির ভাগ বিভাগে ছয় মাসের সেমিস্টার শেষ করতে দেড় থেকে দুই গুণ বেশি সময় লাগছে। এ জন্য শুক্র ও শনিবার বিশ্ববিদ্যালয় খোলা রাখাসহ গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিলের দাবি জানিয়েছেন তাঁরা।
উল্লেখ্য, রাজনৈতিক অস্থিরতা ও হরতালের কারণে গত মার্চে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় খোলা ছিল মাত্র ৯ দিন।
এখন থেকে শুধুমাত্র শুক্রবার বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকবে। শনিবার অন্যান্য দিনের ন্যায় ক্লাস ও অফিস চালু থাকবে।

Tuesday, April 9, 2013

শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা ২৩ ও ২৪ আগস্ট

বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষের (এনটিআরসিএ) অধীনে ৯ম শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা আগামী ২৩ ও ২৪ আগস্ট ২০১৩ তারিখে অনুষ্ঠিত হবে। গতকাল শুক্রবার শিক্ষা মন্ত্রণালয় এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানিয়েছে। এতে বলা হয়, পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ইচ্ছুক প্রার্থীগণ আগামী ১০ এপ্রিল থেকে ১০ মে পর্যন্ত ওয়েবসাইট (http://ntrca.teletalk.com.bd) -এ অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। পরীক্ষাসংক্রান্ত যাবতীয় তথ্যাদিও ওয়েবসাইটে পাওয়া যাবে। .              


পরীক্ষার বিজ্ঞপ্তি ‘দৈনিক যুগান্তর’, ‘দৈনিক ভোরের কাগজ’ এবং . ‘ডেইলি স্টার পত্রিকায় প্রকাশের ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে এবং ওয়েবসাইট (ntrca.teletalk.com.bd)–এ প্রকাশ করা হয়েছে।

                                              
                                   মূল সার্কোলারটির . PDF  file পেতে ক্লিক করুন
                                                        ৯ম শিক্ষক নিবন্ধন

Monday, April 8, 2013

৩২তম বিসিএসের মুক্তিযোদ্ধা কোটা ৩৩তম থেকে পূরণ হবে


৩২তম বিসিএস পরীক্ষায় পূরণ না হওয়া মুক্তিযোদ্ধা কোটা (কারিগরি ও পেশাগত) ৩৩তম বিসিএসের মেধা-তালিকা থেকে পূরণ করা হবে।
আজ সোমবার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত মন্ত্রিসভার বৈঠকে এ অনুমোদন দেওয়া হয়।
                               

৩২তম বিসিএসে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় এক হাজার ১২৫টি পদ খালি রয়েছে।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ সচিব মোশাররাফ হোসাইন ভূইঞা এক ব্রিফিংয়ে জানান, ৩২তম বিসিএস পরীক্ষায় মুক্তিযোদ্ধা কোটায় দুই হাজার ৮০৫টি পদ খালি ছিল। এর মধ্যে শর্ত পূরণ না হওয়ায় এখনো এক হাজার ১২৫টি পদ খালি রয়েছে।
সরকারি কর্মকমিশনের বিধান অনুযায়ী, চাকরিতে নিয়োগের ক্ষেত্রে ৪৫ শতাংশ নেওয়া হয় মেধাকোটা থেকে। ৫৫ শতাংশ নেওয়া হয় জেলা কোটা থেকে। এই ৫৫ শতাংশের মধ্যে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৩০ শতাংশ, নারীদের জন্য ১০ শতাংশ, উপজাতীয়দের জন্য ৫ শতাংশ ও জেলা সাধারণের জন্য ১০ শতাংশ বরাদ্দ রয়েছে।
সচিব জানান, মন্ত্রিসভা বৈঠকে এ পর্যন্ত যেসব সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন করা হয়েছে, এর প্রতিবেদন পেশ করা হয়। তিনি বলেন, বর্তমান সরকার ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি থেকে ২০১৩ সালের ৩১ মার্চ পর্যন্ত মোট ১৯৫টি বৈঠক করেছে। সিদ্ধান্ত নিয়েছে এক হাজার ২৮০টি। এর মধ্যে বাস্তবায়ন হয়েছে এক হাজার ১৮৪টি; যার হার ৯২ শতাংশ।
নীতি কর্মকৌশল অনুমোদন হয়েছে ৪০টি। চুক্তি অনুমোদন হয়েছে ১০৭টি। সংসদে আইন পাস হয়েছে ২১৫টি।
বিগত সরকারের সময় ঠিক একই সময়ে ১০ অক্টোবর ২০০১ থেকে ২০০৬ সালের ৩ জানুয়ারি পর্যন্ত বৈঠক হয়েছে ১৮১টি। সিদ্ধান্ত নিয়েছে ৬৪৭টি। এর মধ্যে বাস্তবায়ন করেছে ৫০২টি; যার হার ৭৭ দশমিক ৬ শতাংশ। নীতি কর্মকৌশল অনুমোদিত হয়েছে ২১টি। চুক্তি হয়েছে ৫৬টি আর আইন পাস হয় ১৩৭টি।
এ ছাড়া আজকের সভায় ২ থেকে ৭ ফেব্রুয়ারি কায়রোতে অনুষ্ঠিত দ্বাদশ ইসলামি শীর্ষ সম্মেলনে বাংলাদেশ প্রতিনিধিদলের অংশ্রগ্রহণ সম্পর্কে জানানো হয়।

ঢাবিতে চালু হচ্ছে যাচ্ছে জ্বালানী বিষয়ক বিভাগ



ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন, “বিশ্ববিদ্যালয়ে খুব শিগগিরই চালু হতে যাচ্ছে জ্বালানী বিষয়ক বিভাগ।
‘ইনস্টিটিউট অব পেট্রোলিয়াম স্টাডিস’ নামের এই বিভাগ চালুর ব্যাপারে ইতোমধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এবং এশিয়া ফাউন্ডেশনের মধ্যে চুক্তি হয়েছে।”
সোমবার সকালে বিশ্ববিদ্যালয়ের নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে ‘‘প্রাইভেট সেক্টর ইনভেস্টমেন্ট ইন রিনিউয়েবল এনার্জি: চ্যালেঞ্জ এন্ড ওয়ে ফরওয়ার্ড’’ শীর্ষক দিনব্যাপী সেমিনারের উদ্বোধনকালে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।                
                                          dhaka-university_logo-10
ঢাবি নবায়নযোগ্য শক্তি ইনস্টিটিউট এবং এশিয়া ফাউন্ডেশনের বাংলাদেশ সোলার এনার্জি সোসাইটি যৌথভাবে দিনব্যাপী এই সেমিনারের আয়োজন করে।
ঢাবি উপাচার্য বলেন, ““জ্বালানী শক্তির সমস্যা কখনই থেমে থাকবে না। সকলের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে হলে নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস খুবই প্রয়োজন।” এই মুহূর্তে সব উপায় ব্যবহার করে নবায়নযোগ্য বিকল্প শক্তির উৎস অনুসন্ধান করা প্রয়োজন।””
অনুষ্ঠানে স্বাগত বক্তব্য রাখেন ইঞ্জিনিয়ারিং এন্ড টেকনোলজি অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. সেকুল ইসলাম।
অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন এশিয়া ফাউন্ডেশনের কান্ট্রি ডিরেক্টর সায়মা আনোয়ার, বাংলাদেশ সোলার এনার্জি সোসাইটির সভাপতি অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইব্রাহীম প্রমুখ।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অধ্যাপক ড. শহিদুল ইসলাম খান এবং অধ্যাপক ড. এম তামিম।
সংগ্রহঃ.  http://prothomnews.com

সুখবর সুখবর সুখবর ব্রডব্যান্ডের ন্যূনতম গতি ১ এমবিপিএস হচ্ছে!!!


                                           
সোমবার জারি করা নতুন নির্দেশনায় গ্রাহকদের পরিচয় নিশ্চিত করে ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ দেয়ার কথাও বলা হয়েছে।
বিটিআরসির সিস্টেম এন্ড সার্ভিসেস-এর পরিচালক লে. কর্নেল মো. রকিবুল হাসান স্বাক্ষরিত এক চিঠিতে অপারেটরদের মোট পাচটি নির্দেশনা দেয়া হয়।

জাতীয় ব্রডব্যান্ড নীতিমালা ২০০৯ এর অনুচ্ছেদ ২-এ উল্লেখিত ব্রডব্যান্ডের সংজ্ঞা পরিবর্তন করে বলা হয়েছে, “ইন্টারনেটে প্রচলিত গতির চাইতে বেশী গতিকে ব্রডব্যান্ড হিসেবে অভিহিত করা হবে। এর ন্যূনতম ব্যান্ডউইথ হবে ১ এমবিপিএস। গ্রাহকের জন্য ১ এমবিপিএস ব্যান্ডউইথ নিশ্চিত করতে হবে এবং এর চেয়ে কম ব্যান্ডউইথকে ‘ন্যারোব্যান্ড’ বলা হবে।”

ব্রডব্যান্ডের নতুন সংজ্ঞা গত ১৫ জানুয়ারি থেকে কার্যকর হিসেবে ধরে নিতে আইএসপি ও বিডব্লিউএ অপারেটরদের নির্দেশনা দেয়া হয়।

লাইসেন্সধারী ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) ও ব্রডব্যান্ড ওয়্যারলেস অ্যাক্সেস (বিডব্লিউএ) অপারেটরদের এপ্রিলের ৩০ তারিখের মধ্যে এ নির্দেশ বাস্তবায়ন করতে বলা হয়েছে নির্দেশনায়।

বর্তমানে চালু বিভিন্ন প্যাকেজ, অফার ও মূল্যতালিকা নতুন নির্দেশনা অনুযায়ী নতুন করে সাজাতেও বলা হয়েছে অপারেটরদের।

নির্দেশনায় বলা হয়, বিটিআরসি প্রবর্তিত ‘গ্রাহক নিবন্ধন ফর্ম’ ব্যবহার করে গ্রাহকের পরিচয় নিশ্চিত করার পর ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ চালু করতে হবে।

গ্রাহক নিবন্ধনে কোনো ধরনের ভুল/অসত্য/ক্রটিযুক্ত তথ্য থাকার পরও ডাটা বা ইন্টারনেট সংযোগ চালু করলে তার সম্পূর্ণ দায়ভার অপারেটরদের বহন করতে হবে বলেও নির্দেশনায় জানানো হয়।
পহেলা এপ্রিল থেকে নতুন সংজ্ঞা অনুসারে নতুন করে সাজানো প্যাকেজ/অফার/ট্যারিফ এর মাধ্যমে ডাটা/ইন্টারনেট সার্ভিস ব্যবহার বা ক্রয় করার জন্য ব্যবহারকারীদের অনুরোধ করা হয়েছে।

ব্রডব্যান্ড সংযোগের স্থলে ‘ন্যারোব্যান্ড’ ব্যবহার/ক্রয়/পেমেন্ট না করার জন্যও গ্রাহকদের অনুরোধ করা হয়।

বিটিআরসির তথ্য অনুযায়ী, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারি মাসের হিসাব অনুযায়ী দেশে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৩ কোটি ৩ লাখ ৯০ হাজার ৩৭৪।. এর মধ্যে মোবাইল ফোনে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা ২ কোটি ৮৭ লাখ ২ হাজার ৮৭১। .ইন্টারনেট সার্ভিস প্রোভাইডার (আইএসপি) ও পাবলিক সুইচড টেলিফোন নেটওয়ার্ক (পিএসটিএন) অপারেটরদের দেয়া ইন্টারনেট সেবার গ্রাহক সংখ্যা ১২ লাখ ১৩ হাজার ৫০০। .আর ওয়াইম্যাক্স অপারেটরদের গ্রাহকসংখ্যা ৪ লাখ ৭৪ হাজার। তবে দেশে দ্রুতগতির ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবা দিচ্ছে মূলত: আইএসপি ও ওয়াইম্যাক্স প্রতিষ্ঠানগুলো।

সংশ্লিষ্টদের মতে, দেশে ৩০ শতাংশ ইন্টারনেট ব্রডব্যান্ড থাকলে প্রযুক্তিতে আর পেছনে তাকাতে হবে না বাংলাদেশকে

 সংগ্রহের উৎসঃ বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম।